Posts

Swapno mane...

Image
স্বপ্ন মানে.... স্বপ্ন মানে গভীর রাতের তারায় ভরা আকাশ স্বপ্ন মানে চাঁদের আলোয় তোর হাতে হাত। স্বপ্ন মানে তোকে জুড়ে দীর্ঘ কল্পনা স্বপ্ন মানে বাতির খেলা ছোট্ট একটু আশা। স্বপ্ন মানে একদৃষ্টে তোকে চেয়ে দেখা স্বপ্ন মানে দুঃখ ভুলে সুখের সাগরে ভাষা। স্বপ্ন মানে খেলাঘরে তোকে নিয়ে বাঁচা স্বপ্ন মানে রাতের পরে নতুন সূর্যোদয়। স্বপ্ন মানে আমার মনে তোর অবাধ বিচরণ স্বপ্ন মানেই কল্পনাতেও তোকে খুঁজে পাওয়া। স্বপ্ন মানে তোর সাথে সাগর পাড়ে ঝিনুক খুঁজতে যাওয়া স্বপ্ন মানে সেই ঝিনুক মাঝের মুক্ত হতে চাওয়া। স্বপ্ন আমার স্বপ্ন তোর একটা ছোট্ট খেলাঘর কখন যেন খেলেছিলাম ভুলে সব বাঁধন। স্বপ্ন আমার স্বপ্ন তোর বৃদ্ধ হবো সাথে.... হয়তো বা ঝড়ের বেগে সব যাবে বিফলে। স্বপ্ন মানে বছর কাটুক তোকে পাশে নিয়ে স্বপ্ন মানে প্রতিটিক্ষন তোকে কাছে পাওয়া। স্বপ্ন মানে সদ্য ফোঁটা গোলাপ কুঁড়ির মতো স্বপ্ন মানে গভীর প্রেমের গভীর অনুভূতি। স্বপ্ন মানে চাঁদের আলোয় তোর হাতে হাত স্বপ্ন মানে বেঁচে থাকা তোকে ভালোবেসে। ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।

Amar brishti bheja meye....

Image
  আমার বৃষ্টি ভেজা মেয়ে... আমার বৃষ্টি ভেজা মেয়ে .... এটি কবির  একটি কল্পনা মাত্র কবি নিজেকে সেই ভালোলাগার মুহুর্তে ধরে রেখে এই কবিতা টি সৃষ্টি করেছে।   কবিতা টি এক প্রেমিকের দৃষ্টি ভঙ্গির বিবরণ মাত্র, এই  কবিতার মধ্যে দিয়ে এক প্রেমিক তার প্রেমিকার সৌন্দর্য বর্ণনা করেছে। তার দৃষ্টিতে তার প্রেমিকার থেকে সুন্দরী আর কেই নয়.... তার যে ভালোবাসা আর ভালোলাগা এখানে সেটাই বিস্তৃত হয়েছে সে তার প্রেমিকা কে একটি বৃষ্টি ভেজা মেয়ের সঙ্গে তুলনা করেছে..... যখন থেকে সে প্রথম ভালোবাসতে শিখেছে, সে বর্ণনা করেছে তার প্রেমিকার সুন্দর মনের..... সে তার প্রেমিকার ভালো লাগার গোপন হৃদয়ে বার বার ডুব দিতে চেয়েছে...... তার অনেক না বলা কথা সে অনুভব করছে সে জানে  তার প্রেমিকা বড়ই অভিমানী মুখে সে একটি কোথাও  বলবে না মনে মনে হাজার কষ্ট পেলেও না  সে তার অভিমানী প্রেমিকার সব ভালোবাসার প্রতিদান দিতে চাই, পরিবর্তে ফিরিয়ে দিতে চাই সব ভালোবাসা। এটাই কবিতার সর্ম্পকে বিশেষ আলোচনা.......... আমি দেখেছি তোর বৃষ্টি ভেজা চুল আমি ছুঁয়েছি তোর বৃষ্টি ভেজা গোলাপী ঠোঁট তাইতো বলেছি তোকে, বৃষ্টি ভেজা মেয়ে.... সেই প্রথম দিন থেকে দেখে আ

SONAJHURIR GRAME AR EKTI DIN

Image
সোনাঝুরির গ্রামে আর একটি দিন মহর্ষি দেবেন্দ্র নাথ ঠাকুর প্রতিষ্টা করে ছিলেন শান্তিনিকেতন আগে যেটি ভুবন ডাঙ্গা নামে পরিচিত ছিল। তিনি 1863 সালে এখানে একটি উপাসনা গৃহ স্থাপন করেন। যেখানে সকল ধর্মের মানুষ উপাসনা করতে পারতো। বর্তমান সময়ে ও ব্রহ্মসমাজ যে গৃহ টি রয়েছে সেখানে নারী পুরুষ সকলে উপাসনায় যোগদান করতে পারেন শুধুমাত্র সাদা পোশাকে। পরবর্তী কালে রবীন্দ্রনাথ 1913 সালে নোবেল পুরস্কার পান। তারপর 1923 সালে শান্তিনিকেতন পাঠ্য ভবনটি বিশ্ব বিদ্যালয় এ রূপান্তরিত করেন। ধীরে ধীরে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ও দৈনন্দিন প্রয়োজনে নানা ধরনের শিক্ষা ব্যবস্তা চালু করেন তিনি। এখানে খোলা আকাশের নিচে শিক্ষাদান চলে। প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত। নানারকম শাস্ত্র চর্চা দেশ বিদেশের জ্ঞানী গুণী শিক্ষক দের সংস্পর্শে ছাত্রগন বিবিধ জ্ঞানের অধিকারী হয়ে ওঠে। নৃত্য কলা ও কারিগরি শিক্ষার ও বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। 1951 সালে বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে চলে যায়। বিদেশ থেকে ও ছাত্র ও উপাচার্য গন শিক্ষা গ্রহন ও শিক্ষাদান করতে পারেন। এখানে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সারা বছর লেগে রয়েছে। বিশেষ করে বাঙ

ETHIOPIAR SAMAPIKA

Image
ইথিওপিয়ার সমপিকা মেসোপটেমিয়া তখন ও জীবন্ত, পৃথিবীর সব থেকে প্রাচীন কবিতার সাক্ষী হয়ে বেঁচে রয়েছে। অবিশ্রান্ত সে চলমানতা, থেমে থাকার বিলাসিতা কে পিছনে ফেলে এগিয়ে চলেছে। বেঁচে থাকার আর এক নাম চলমানতা সারাক্ষন সম্মুখে ধাবিত হওয়ায় যার একমাত্র লক্ষ্য ধীরস্থির শান্ত শিবিরের কুহক নাই বা শুনলি। মেসোপটেমিয়া তবে কি আজও জীবন্ত ? ইথিওপিয়ার ধূসরতা কি আজও তাকে মনে রেখেছে? ধূলিমানতায় আজ অদৃশ্য হয়ে চলেছে শরীর মন। এ এক অন্য আমি, এ এক অন্য কবিতা...... আজ চিনতে কষ্ট হচ্ছে নিজের সৃষ্টি কে যেন। হন্যমান শরীরের ক্লান্তি আজ অচেনা আমার কাছে। তোকে না বলতে পারা অনেক কথা কুরে কুরে খাচ্ছে যেন, মেসোপটেমিয়ার মৃতস্তূপ থেকে কথা বলে উঠবে। ধেয়ে চলেছে অবিশ্রান্ত রক্ত যেন,ধমনী আজ বড়ো ক্লান্ত, এ আমি অন্য আমি বয়ে চলেছি...... ক্লান্ত নদীর বাঁক হয়ে সব কলঙ্ক কে পিছনে ফেলে। খুঁজে ফিরেছি এক পশলা বৃষ্টির আবেশ আর তৃষ্ণার্ত জীবনের অবসান। তুই যখন বলিস এতো তো ভালোবাসা দিই তোকে তাও এত কিসের দুঃখ তোর,কোনো উত্তর দিতে পারিনা অন্য আমি আবার একবার কেঁদে ফেলে, বেশ তো ছিলাম স্নিগ্ধ শান্ত নদীর মতোন। তবে এ কিসের আহাট ব্যাকু

TILAKMANJURI

Image
তিলকমঞ্জরী আজ আর একবার খুব ইচ্ছা করছে সব ভুলে তেপান্তরের পথের ধুলায় মিশে যেতে আজ আবার মন ভেসেছে অজানাকে জানতে জীবন স্রোতে গা ভাসাতে..... তিলকমঞ্জরী আজ আমার সাথে তবে ভয় কি..? না হয় আর একবার জেনে বুঝে ভুল করলাম না হয় সব ভুলে পথ হারালাম..... ভয় কি তুই তো আছিস। ঠিক সামলে নিবি আমায় আমি জানি! যেভাবে নিয়েছিস প্রতিবারই, বাচ্চা মেয়ের মতন অভিমান কথায় কথায়..... বাঁধ ভাঙা সে অভিমান পাহাড় সম সামনে এলে, হয়তো সুনামি আসবে..….. হয়তো ভেসে যাবে সব জলের তোড়ে কোথা থেকে কোথায়, অভিযোগ অভিমান এর পাহাড় আছড়ে পড়বে এক এক করে, কোনো বাঁধা না মেনে। তবে ভয় কি ? হ্যাঁ ভয়ই বটে, পাছে ভালোবেসে ফেলি পাছে নিঃস্ব হয়ে পড়ি সব হারিয়ে .... সেই ভয়ে দূরে থাকি,  হারতে শিখিনি আমি... শুধু চাই তোমাকে হারাতে আমার প্রেমে শুধু চাই তোমাকে ভাসাতে এ অভিমানের জোয়ারে। জানি না সুনামি আসবে কিনা.... জানিনা তুমি ভাসবে কিনা.... তবে ভয় কি ? তিলকমঞ্জুরী আজ আমার সাথে....... ধন্যবাদ। ভালো থাকুন ভালো রাখুন, শুভরাত্রি।

KANCHER CHURI

Image
কাঁচের চুড়ি স্বর্ণালী যাস না, দাঁড়া একটু আমি আসছি দীপ বললো।স্বর্ণালী কথা শোনে না দৌঁড়ে চলে সম্মুখে। সে শুনতে পাচ্ছে না আজ কিছু। তবুও দীপ পিছনে পিছনে দৌঁড়াতে থাকে।ছোট্ট স্বর্ণালী দশ বছরের আর দীপ এগারো। দুজনে খুব ভাব, একে অপরকে ছাড়া বাঁচে না। ওরা বন্ধু আবার অনেক দূর সম্পর্কের আত্মীয় ও বটে। ছোট থেকে পুজোর ছুটি, গরমের ছুটি পড়লে সব খুব হই হই করে মামা বাড়ি বেড়াতে যেতো।ওদের দুজনের ই ছোট ছোট দুটি ভাই অর্ঘ আর জয়, মামা বাড়িতে মামা আর মাসির মেয়েরা,রিনি, রাখি আর তমালি উফ দারুন একটা টিম, মজার টিম। তারা ওই ছুটির কদিন যা খুশি করতে পারতো, পুরো পুরী স্বাধীনতার স্বাদ। হ্যাঁ সত্যিই তাই কোনো বাঁধা নেই, নেই কোনো বারণ। একদম মামা বাড়ির আবদার। মামা, মামী দিদা দাদু সবার কাছে আদর । বিশেষ করে পুজোর সময় গুলোতে প্রচুর টাকা জমা হয়, যা খুশি কেনা, আর যা খুশি খাওয়া আর খুব আনন্দ করা। সব মিলে দারুন মজা, সব মিলে সম বয়সী প্রায় সাত আট জন এক সাথে হলে তারা কি না পারে…. যথারীতি এখানে ও তার ব্যাতিক্রম হলো না। বছরে দুবার স্বর্ণালীরা একদম অপেক্ষা করে থাকতো। একসঙ্গে ঘোরা, একসঙ্গে ঠাকুর দেখতে যাওয়া, এক

Women's Day

Image
নারী দিবস.... নারী দিবস একটি আন্তর্জাতিক উৎসব। হ্যাঁ তাই তো It's International Women's Day... Global Celebration. আমরা কি সত্যিই সন্মান করি এই দিনটিকে, নাকি শুধুমাত্র একটি লোক দেখানো মিথ্যা সহানুভূতি! নারী দিবসের উৎপত্তি কোথা থেকে ? সেই তো অপমান লাঞ্ছনা আর অবমাননার শুরু থেকে.. শুধু আমাদের দেশেই নয়, পৃথিবীর কোনো খানে কোনো কালেই নারী, পুরুষের সমান মর্যাদা পাই নি...... সেই থেকেই তো এই লড়াই শুরু, 1908 এর 8ই মার্চ আমেরিকার নিউইয়র্ক শহর প্রথম ডাক দিয়েছিল সকল নারী কে তার নিজের অধিকার বুঝে নিতে, জাতপাত ভুলে তারা পথে নেমেছিল সেদিন, নিজের নিজের অধিকার বুঝে নিতে, ছোটো ছোটো দাবি, ভোটার অধিকার, স্বাধীন ভাবে বাঁচার তাগিদ তাদের পথে এনেছিল, অধিকার এর জন্য লড়তে শিখিয়েছিল। নারী সেদিন ও লাঞ্ছিত অপমানিত, আজ একশো বছর পরেও তাই, ঘরে বাইরে প্রতি নিয়ত অত্যাচার এর স্বীকার। সে শুধু লড়ে চলেছে স্বাধীন ভাবে মাথা উঁচু করে সমাজে বাঁচার জন্য। তাই তো নারীর শিক্ষা আজ অনিবার্য হয়ে উঠেছে, আজ আমাদের দেশে বা পৃথিবীর যেকোনো স্থানে নারী অত্যাচার ও খুনের শিকার। কেন জানো, কারন পুরুষ শাসিত সমাজ আজ ও