ETHIOPIAR SAMAPIKA
ইথিওপিয়ার সমপিকা মেসোপটেমিয়া তখন ও জীবন্ত, পৃথিবীর সব থেকে প্রাচীন কবিতার সাক্ষী হয়ে বেঁচে রয়েছে। অবিশ্রান্ত সে চলমানতা, থেমে থাকার বিলাসিতা কে পিছনে ফেলে এগিয়ে চলেছে। বেঁচে থাকার আর এক নাম চলমানতা সারাক্ষন সম্মুখে ধাবিত হওয়ায় যার একমাত্র লক্ষ্য ধীরস্থির শান্ত শিবিরের কুহক নাই বা শুনলি। মেসোপটেমিয়া তবে কি আজও জীবন্ত ? ইথিওপিয়ার ধূসরতা কি আজও তাকে মনে রেখেছে? ধূলিমানতায় আজ অদৃশ্য হয়ে চলেছে শরীর মন। এ এক অন্য আমি, এ এক অন্য কবিতা...... আজ চিনতে কষ্ট হচ্ছে নিজের সৃষ্টি কে যেন। হন্যমান শরীরের ক্লান্তি আজ অচেনা আমার কাছে। তোকে না বলতে পারা অনেক কথা কুরে কুরে খাচ্ছে যেন, মেসোপটেমিয়ার মৃতস্তূপ থেকে কথা বলে উঠবে। ধেয়ে চলেছে অবিশ্রান্ত রক্ত যেন,ধমনী আজ বড়ো ক্লান্ত, এ আমি অন্য আমি বয়ে চলেছি...... ক্লান্ত নদীর বাঁক হয়ে সব কলঙ্ক কে পিছনে ফেলে। খুঁজে ফিরেছি এক পশলা বৃষ্টির আবেশ আর তৃষ্ণার্ত জীবনের অবসান। তুই যখন বলিস এতো তো ভালোবাসা দিই তোকে তাও এত কিসের দুঃখ তোর,কোনো উত্তর দিতে পারিনা অন্য আমি আবার একবার কেঁদে ফেলে, বেশ তো ছিলাম স্নিগ্ধ শান্ত নদীর মতোন। তবে এ কিসের আহাট ব্যাকু...