গোধূলীর লগন
গোধূলীর লগন.. তুমি ছিলে বসে সেদিন একাকিত্ব মনে তখন বিকাল সূর্য ডোবা গধূলির লগন আমি দেখেছি তোমার মনহরিণী রূপ যে রূপের আলোয় লাগে চোখে ধাঁধা। তুমি অপেক্ষায় রত একাকিত্ব মনে দিন আসে দিন যায় গধূলির সাঁঝ বেলায় রয়ে যায় অনাহুত কিছু অথিতি। তুমি পেরেছো কি কখনো জানতে ? কত না চাওয়া, কত না পাওয়া আজ সীমিত জীবন যত মান অভিমান,অভিযোগ ধুলায় মিশিবে একদিন এত ভালোবাসার মন আবার খুঁজে নেবে প্রিয়মানুষ। সেদিন ও সূর্য ডোবা আসবে গধূলির শুভক্ষন আমি হয়ে যাবো নিমজ্জিত এক অন্ধকারের কুঠুরি তে তুমি হয়তো করবে অপেক্ষা,আবার একবার ফিরেপেতে আমি বদলে যাবো সেদিন হয়তো আরেকবার জীবন যেখানে ক্ষনে ক্ষনে বদলায়। দিনের শেষ অপেক্ষারত আলো কখন ডুবে গিয়েছে। ধূলিময় অন্ধকার গ্রাস করেছে সমগ্র পৃথিবীকে তুমি হয়তো বসবে সেদিন ও একাকিত্ব মনে ? আমি ভুলে গিয়েছি আজ অতীতের সব আক্ষেপ আবদার, যা তোমাকে করে রাখতো ব্যতিব্যস্ত সারাক্ষন সব অভিমান অভিযোগ আজ অতীতের কোনো গল্প। ক্ষনে ক্ষনে হয়েছিলে চঞ্চল, মুহূর্তের ও অভিমান মনে হতো কতো বছরের সমান হয়তো অপেক্ষা করছো, হয়তো খুঁজে ফের সেই মোহময়ী আঁখি দুটি অশ্রু জলে টলমল তবু জেনে রেখো সে...