Ajjo sei valentine day
আজও সেই ভ্যালেন্টাইন ডে
কুড়ি বছর, নেহাত কম সময় নয়...
একটা দুটো দিন নয় কুড়িটি বছর কেটে গিয়েছে।
মানসী দেখেছে জীবনের অনেক ওঠা পড়া, অনেক প্রেম ভালোবাসা, অনেক বিরহ বেদনা.....
মানসীর আক্ষেপ অথবা অপেক্ষা জানে না সে কি ?
তবে কিছু তো একটা আছে, যা নিজে বুঝতে পারেনা
আবার কাউকে বুঝতে ও দেয় না....
ভর দুপুরে চারিদিক সব যখন একেবারে নিস্তব্ধ
সব নিস্তব্ধতা কে ভেঙে,রিং হতে থাকলো তার ভাইব্রেট
করা ফন টা, সে দেখলো কেউ ডাকছে তাকে......
দীর্ঘ কুড়ি বছর ধরে, ভাবতে অবাক লাগে
সে নাকি ক্ষনিকের জন্য ও ভুলতে পারেনি তার মানসী কে, বহু চেনা সে কণ্ঠস্বর ওপার থেকে ভেসে আসে আবেগে চোখে জল এসে যায় মানসীর।
কেন এমন হয়, মানুষ কে চোখের সামনে কষ্ট পেতে দেখেও কিছু করার থাকে না। কেন এমন কষ্ট দেয় ভগবান যার কোনো নিরাময় নেই, বাইরে থেকে অনুভব
করা যায় না শুধু অন্তরের ক্ষত।
জানে না সে কিছু বুঝতেও পারেনা......
মানসী তুমি ভীষন ম্যাচিওর, ভীষন বুদ্ধিমতী আর ভীষন সুন্দরীও তুমি কথা বলো মধুর মতো মিষ্টি।
বার বার শুনতে ইচ্ছা করে, সত্যি কি তাই.....
তুমি কি জানো,কুড়ি বছর আগে যখন তোমার প্রেমে
পড়ে গেলাম, ব্যালকনি তে একবার তোমায় দেখার জন্য ওই ঠান্ডায় ও ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতাম। তখন ইচ্ছা করতো সব কিছু ছেড়ে তোমায় নিয়ে পালিয়ে যায় কোথাও, দূরে সুদূরে অজানার খোঁজে।
আমি জানি, আমি তোমায় 99% ভালোবাসলেও তুমি
বোধ হয় 1% ও ভালোবাসো নি আমায়, সত্যি করে বলতো একটি বার? জানি এড়িয়ে যাবে.....
কত বছর হয়ে গেল কেন আমায় দূরে সরিয়ে রাখো?
কোনো দিন ও স্বীকার করলে না আমায় ভালোবাসার কথা, তবুও তুমি জানতে এই ভ্যালেন্টাইনস এর দিনেও
একটি বার হলেও আমি তোমায় ফন করবো সে যেখানেই থাকি। তুমি অপেক্ষা করবে, কিন্তু মুখে কখনো বলবে না....কত অভিমানী.....
আমার সারাজীবনের ক্রাশ তুমি মানসী....
শুধু তুমি ভালো থেকো, ঘর আলো করে থেকো,আর ভালো রেখো সবাইকে।
ধন্যবাদ।
শুভরাত্রি।
কুড়ি বছর, নেহাত কম সময় নয়...
একটা দুটো দিন নয় কুড়িটি বছর কেটে গিয়েছে।
মানসী দেখেছে জীবনের অনেক ওঠা পড়া, অনেক প্রেম ভালোবাসা, অনেক বিরহ বেদনা.....
মানসীর আক্ষেপ অথবা অপেক্ষা জানে না সে কি ?
তবে কিছু তো একটা আছে, যা নিজে বুঝতে পারেনা
আবার কাউকে বুঝতে ও দেয় না....
ভর দুপুরে চারিদিক সব যখন একেবারে নিস্তব্ধ
সব নিস্তব্ধতা কে ভেঙে,রিং হতে থাকলো তার ভাইব্রেট
করা ফন টা, সে দেখলো কেউ ডাকছে তাকে......
দীর্ঘ কুড়ি বছর ধরে, ভাবতে অবাক লাগে
সে নাকি ক্ষনিকের জন্য ও ভুলতে পারেনি তার মানসী কে, বহু চেনা সে কণ্ঠস্বর ওপার থেকে ভেসে আসে আবেগে চোখে জল এসে যায় মানসীর।
কেন এমন হয়, মানুষ কে চোখের সামনে কষ্ট পেতে দেখেও কিছু করার থাকে না। কেন এমন কষ্ট দেয় ভগবান যার কোনো নিরাময় নেই, বাইরে থেকে অনুভব
করা যায় না শুধু অন্তরের ক্ষত।
জানে না সে কিছু বুঝতেও পারেনা......
মানসী তুমি ভীষন ম্যাচিওর, ভীষন বুদ্ধিমতী আর ভীষন সুন্দরীও তুমি কথা বলো মধুর মতো মিষ্টি।
বার বার শুনতে ইচ্ছা করে, সত্যি কি তাই.....
তুমি কি জানো,কুড়ি বছর আগে যখন তোমার প্রেমে
পড়ে গেলাম, ব্যালকনি তে একবার তোমায় দেখার জন্য ওই ঠান্ডায় ও ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতাম। তখন ইচ্ছা করতো সব কিছু ছেড়ে তোমায় নিয়ে পালিয়ে যায় কোথাও, দূরে সুদূরে অজানার খোঁজে।
আমি জানি, আমি তোমায় 99% ভালোবাসলেও তুমি
বোধ হয় 1% ও ভালোবাসো নি আমায়, সত্যি করে বলতো একটি বার? জানি এড়িয়ে যাবে.....
কত বছর হয়ে গেল কেন আমায় দূরে সরিয়ে রাখো?
কোনো দিন ও স্বীকার করলে না আমায় ভালোবাসার কথা, তবুও তুমি জানতে এই ভ্যালেন্টাইনস এর দিনেও
একটি বার হলেও আমি তোমায় ফন করবো সে যেখানেই থাকি। তুমি অপেক্ষা করবে, কিন্তু মুখে কখনো বলবে না....কত অভিমানী.....
আমার সারাজীবনের ক্রাশ তুমি মানসী....
শুধু তুমি ভালো থেকো, ঘর আলো করে থেকো,আর ভালো রেখো সবাইকে।
ধন্যবাদ।
শুভরাত্রি।
Comments
Post a Comment